1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শুভেচ্ছা বার্তা পলাশবাড়ীর সাকোয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নারী কেলেংকারীর অভিযোগের তদন্ত অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত রুহিয়া থানা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন ‘চক্রান্তমূলকভাবে মিথ্যা প্রচার চালানো হচ্ছে’ পাঙ্গা নিও না, সমস্যা আছে” সাংবাদিককে হুমকি বিএনপি নেতার নিজ হাতে বিষমুক্ত সবজির চাষ ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক যখন কৃষক খানসামায় পারফরম্যান্স বেজড গ্রান্টস সনদ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত পীরগঞ্জে ১০ কিঃ মিঃ সড়কের দুধারে কৃষ্ণচুড়ার চারা রোপন কর্মসূচী উদ্বোধন পঞ্চগড়ে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান বৃক্ষরোপন কর্মসূচিতে সচিবের কাছে ঠাকুরগাঁও ডিসি অফিসের কর্মচারী শহিদুলের দুর্নীতির অভিযোগ করলেন সাংবাদিকরা,,

তিন উপজাতি এমপির পর এবার সংরক্ষিত মহিলা এমপিও উপজাতি!!!

বিশেষ প্রতিনিধি।। পার্বত্য বাঙ্গালীরা এবার পাহাড়ে চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিকে পরিণত হলো। এত অসম্মান, অপদস্ত ও হেয়প্রতিপন্ন হওয়ার পরেও পার্বত্য বাঙ্গালীরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি।

আর কবে কখন বাঙ্গালীরা ঐক্যবদ্ধ হবে? পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবানের তিন এমপি উপজাতি চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায় থেকে। বাঙ্গালীদের প্রাণের দাবি ছিলো অন্ততপক্ষে সংরক্ষিত নারী এমপি বাঙ্গালী হলেও দিবে৷ এতে কিছুটা হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের অবৈধ অস্ত্র ও চাঁদাবাজির কথা সংসদে উত্থাপিত হবে। এবং পিছিয়ে পড়া বাঙ্গালীর একজন প্রতিনিধি তৈরি হবে। কিন্তু না তার কোনটার প্রতিফলন ঘটেনি।

অপ্রিয় হলেও সত্য সাম্প্রদায়িক বাসন্তী চাকমার আরেক বোন অখ্যাত জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যাঁকে করা হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি৷ এর মধ্য দিয়ে পার্বত্য বাঙ্গালীদের চরমভাবে অবজ্ঞা করা হয়েছে৷ বাসন্তী চাকমারা রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে সন্ত্রাসী বলতে পারে আর শান্তিবাহিনীকে ভাই বলতে পারে তাই তাদের কদর বেশি!!

পার্বত্য চট্টগ্রামে অর্ধেক জনগোষ্ঠ বাঙ্গালী। অথচ এখানকার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সবকিছু উপজাতীয়দের নিয়ন্ত্রণে। খাগড়াছড়িতে জাতীয় নির্বাচনে ১৯ কেন্দ্রে উপজাতিরা কোনপ্রকার ভোট দেয়নি। এতে বুঝা গেছে উপজাতি এমপিরা বাঙ্গালী ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। কিন্তু উপজাতিরা ভোট না দিলেও সুযোগ-সুবিধা সবকিছু তাদের জন্য অবধারিত।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙ্গালীদের শুভবুদ্ধির উদয় আর কবে হবে? পা চাটতে চাটতে জাতির অস্তিত্ব আজ বিলীন হতে চলছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালীদের চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিকদের চেয়ে খারাপ করে রাখা হয়েছে । অবশ্যই এজন্য দায় বাঙ্গালীরা নিজেরাই। কারণ বাঙ্গালীরা অধিকার সম্পর্কে এখনো সজাগ নয়। চাটুকারিতা, দলাদলি, অনৈক্য হানাহানি এবং এক বাঙ্গালী আরেক বাঙ্গালীর বিরোধিতা করা পার্বত্য বাঙ্গালীদের মধ্যে পেশার পরিণত হয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে আর বাঙ্গালীদের পক্ষে কথা বলার মতো কেউ থাকলো না। এভাবেই পার্বত্য বাঙ্গালীরা পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে লাগাম হারাবে।

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত