হাজী জাহিদ।। ড. ইঞ্জিনিয়ার মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জকে আগামী সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী ২ পলাশ নির্বাচনী এলাকা থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চায় পলাশের সকল শ্রেণীর জনগণ, মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ নরসিংদী জেলা নির্বাচনী এলাকা ২ পলাশ ভাটপাড়া বদুবাড়ি মুসলিম এক ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্ম। পিতাঃ মরহুম আলহাজ্ব মমতাজ উদ্দিন ভূঁইয়া একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন, মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জ ঢাকা বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়ালেখা শুরু করেন, ঢাকা বাড্ডা আলাতুননেছা হাই স্কুল শেষ করে ঢাকা তিতুমীর কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক লাভ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে, এমএসসি স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পি এইচ ডি, ইউ এস এ- লোকষ্ট হাউসিং এর উপর পি এইচ ডি ডিগ্রি গ্রহণ করেন, পিইঞ্জ ডিগ্রি সনদপ্রাপ্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে মেডেল এবং সনদপত্র গ্রহণ করেন, তিনি ছোটবেলা থেকেই ছিলেন একজন মেধাবী ছাত্রী, তিনি ঢাকা তিতুমীর অধ্যয়নরত অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন, ১৯৮৩ হইতে ৮৫ পর্যন্ত, ১৯৮৬ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ছাত্রলীগের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ ছাত্রলীগের সদস্যপদ গ্রহণ করেন, ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করার পরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী প্যানেল থেকে দুইবার সদস্য ও একবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হন ২০০৮ হইতে ১২ পর্যন্ত। ২০১২ থেকে আদ্যবদী পাঁচবার আওয়ামীলীগের প্যানাল থেকে পরিচালকের পদে নির্বাচিত আছেন বর্তমান পর্যন্ত। পাশা পাশি রিহ্যাব ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে ২০১৫ থেকে অদ্যবদি দায়ীত্ব পালন করে আসছে , তিনি আইভি সেন্টার ঘোড়াশালের ভাইস চেয়ারম্যান পদে আছেন, রিহ্যাব এর পরিচালক হিসেবে ২০১২ সাল হইতে এই পর্যন্ত আছেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ- কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন, তথ্য ও গবেষণা উপ- কমিটিতে একবার, মহিলা বিষয়ক উপ- কমিটিতে দুইবার আছেন, তাঁতী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। নরসিংদী আওয়ামী মহিলা লীগের সাবেক জেলা সহ-সভাপতি ছিলেন, বর্তমানে নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে আছেন। নরসিংদী ওমেন্স চেম্বার অব কমার্স ইন্ড্যাষ্ট্রির সভাপতির দায়িত্বে আছেন। মহিলাদেরকে কর্মঠ ও কর্মক্ষম করার জন্য তিনি বিভিন্ন কার্যক্রম চালাচ্ছেন এবং অনেক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। । সারা বাংলাদেশে ১৩ টি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এর মাধ্যমে ২০০০০ বিশ হাজার মানব সম্পদ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন ও চাকুরী প্রদান করেছেন। তিনি নিজ এলাকায় নিজ জমিতে এবং নিজ খরচে বাবা ও মায়ের নামে মমতাজ আনোয়ারা ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করেছেন, যার মাধ্যমে তাহার এলাকায় নতুন যুব সমাজকে দক্ষ মানব সম্পদ তৈরি করা যায়, তিনি উইপা বাংলাদেশ এর ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন। (সিআইএসসি) কনস্ট্রাকশন ইন্ড্যাষ্ট্রি স্কিল কাউন্সিল জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি শিক্ষা জীবন শেষ করে এ পর্যন্ত তিনি রাজনীতি ও ব্যাবসার পাশাপাশি নিজেকে একজন মানবতার সেবক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, সেই করোনা কালীন সময়ে জনগণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এবং মাক্স, সাবান, করোনার স্প্রে বিতরণ করেন। প্রত্যেক ঈদে, শীতে, রমজানে, গরীব অসহায়দের মাঝে খাবার বিতরন করেন এবং দুস্থ রোগীদের মাঝে ঔষধ, জামা, কাপড় বিতরণ করেন। দুস্থ অসহায়দের সব রকম সহায়তা দিয়ে থাকেন, গরিব মেধাবী ছেলে মেয়েদের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য বই, কলম, আর্থিক সুবিধা প্রদান করে থাকেন, তাই এলাকার জনগণ তাকে মানবতার সেবক হিসাবে উপাধি দিয়েছেন। তিনি নিঃস্বার্থ হিসেবে সব সময় আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটি মিটিং মিছিল কর্মসূচি পালন করে থাকেন, স্থানীয় পর্যায় হইতে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে পর্যন্ত সবাই চিনেন এবং জানেন; তাই রয়েছে তার ব্যাপক সুনাম ও ব্যাপক পরিচিতি, এলাকায়ও আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনে রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও গ্রহণ যোগ্যতা, বিরোধী দল থাকা কালীন সময়ে নিজ খরচে আন্দোলন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তার রয়েছে বিশাল কর্মী বাহিনী, পলাশ উপজেলা ও ঘোড়াশাল পৌরসভার বিভিন্ন মহল্লায় পাড়ায় ঘুরে সরজমিনে থেকে জানা যায়, এলাকার জনগণ ড.ইঞ্জিনিয়ার মাসুদা সিদ্দিক রোজী পিইঞ্জকে আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কা মনোনয়ন দিয়ে যেন সংসদ সদস্য বানানো হয় তিনি যেন দেশ ও জাতির উন্নয়নে আরো বড় ভূমিকা রাখতে পারেন, তাই তাকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন দিলে বিজয় সু- নিশ্চিত হবে।