1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নৌকার সময় নৌকা ধানের সময় ধান পঞ্চগড়ে জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে উদ্বুদ্ধকরণ সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন মাধবদী ভূমি অফিসে দুর্নীতির অভিযোগ, সহকারী কর্মকর্তা মোর্শেদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ খানসামায় বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার ভুল বোঝাবুঝির জালে একজন সমাজকর্মী—আকচায় শান্তির আহ্বান জানিয়ে এখন নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ! ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের গাড়ীতে হামলার ঘটনায় দুই বিএনপি নেতা বহিস্কার কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পে দুর্নীতি: অভিযুক্ত এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী সহ ৩ কর্মকর্তা পঞ্চগড়ে চা কারখানা দখলের অভিযোগ বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমি রাজনীতিতে এসেছি, বাগমারায় গনসংযোগকালে ডাঃ আব্দুল বারী সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা আলমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আমার আম্মাজান আমার লগে কথা কইছে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৫০ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন প্রতিবেদকঃ এই ডায়লগটার গভীরতা যে কতোখানি তা ছোটবেলায় বুঝতাম না।এতোটুকুই মনে আছে যে, সীনটা চলাকালীন সময়ে সবার চোখই টলমল করছিল।আবার কেউ কেউ শাড়ীর আচল দিয়ে মুখ গুজে কান্না করছিল।

কতই না স্মৃতিময় ছিলো তখনকার দিনগুলো।
এগুলোকে ভুলে যাওয়া খুবই মুশকিল।

সিনেমাঃ আম্মাজান
সিনেমাটির চলমান সময়ঃ ২ ঘন্টা ২৫ মিনিট
শ্রেষ্ঠাংশেঃমহানায়ক মান্না,শবনম,মৌসুমী, আমীন খান,ডিপজল,মিজু আহম্মেদ সহ আরো অনেকে।
পরিচালকঃ কাজী হায়াৎ
আই,এম, ডিবিঃ৭.৯

হালকা স্পয়লার
১৯৯৯ সালে “আম্মাজান” সিনেমাটি ডালিউড ইন্ড্রাস্ট্রীতে মুক্তি পায়।
যা মুক্তির পরপরই এক আলাদা উন্মাদনা সৃষ্টি করে ফেলে পুরো বাংলাদেশে।
বুড়ো থেকে জোয়ান সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে সিনেমা হলে।
সিনেমাটি দর্শকের এতটাই ভালোবাসা পেয়েছিল যে মুক্তির প্রথম দিনই কোটি টাকা আয় করে ফেলে।

ঐ সময়ে সিনেমাটিতে মান্নার বাদশা চরিত্রের অভিনয় দেখে কাঁদেনি এমন লোক একটিও খুজে পাওয়া যাবে না।বাদশার তার মায়ের প্রতি এতটা ভালোবাসা দেখে সবাই আবেগ আপ্লূত হয়ে গিয়েছিল। প্রতিটি সিনেমাহলে কান্নার রোল পরে গিয়েছিল তখন।

“আম্মাজান” শিরোনামের গানটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে, গানটি নির্মানকারী সকলেই পুরুষ্কৃত হন নানান এ্যাওয়ার্ডে।এবং সিনেমাটিও অনেকগুলো পুরুষ্কার জিতে নেয়।
তাছাড়া ঐ বছর শ্রেষ্ঠ অভিনেতা মনোনয়নে পুরুষ্কৃত হন মান্না।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সেরা আয়কারী সিনেমার মধ্যে এই সিনেমাটিও তালিকাভুক্ত।

যে পরিমান দর্শকের ভালোবাসা এই সিনেমা পেয়েছে তৎকালীন সময়ে এমন রেকর্ড অন্য কোনো সিনেমায় হয়নি।যা মাইলফলক হিসেবে স্মৃতির অগোচরেই রয়ে যাবে।

যাকে নিয়ে আজকে কথা হচ্ছে সেই আজকে আমাদের মাঝে নেই।কিন্তু তার এই অবদান কখনই বাংলাদেশের মানুষ ভুলতে পারবে না।
তার মৃত্যু যেমন পুরো বাংলাদেশকে কাঁদিয়েছে।
তেমনি এই সিনেমাটির জন্য সে অমর হয়ে রয়ে যাবে আজীবনের জন্য সকল সিনেমাপ্রেমীদের অন্তরে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত