1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০৮:২২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের মানোন্নয়ন লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ঠাকুরগাঁওয়ে “মির্জা রুহুল আমিন” স্মৃতি টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সংবাদ সম্মেলন কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ফেসবুকে নারী সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার থানায় অভিযোগ প্রশংসায় সুবাহ’র ‘কালকে টুনির বিয়া’ ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের কর্মবিরতি পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবকে নিয়ে ফেসবুকে মানহানিকর পোস্ট : থানায় তিন সাংবাদিকের এজাহার আওয়ামী সরকারের ফ্যাসিষ্ট দোসর অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়নে বতিলের দাবীতে মানববন্ধন পঞ্চগড়ে মাশরুম চাষ বিষয়ক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসব অনুষ্ঠিত ২৫ মার্চ কালো রাতকে হার মানিয়েছে শাপলা গণহত্যা – রাশেদ প্রধান

পঞ্চগড়ে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ দিবসে অবহিতকরণ কর্মশালা

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৮ বার পড়া হয়েছে

।। পঞ্চগড় প্রতিনিধি।। 
‘‘কর্মজীবী মা-বাবার সহায়ক পরিবেশ গড়ি, মাতৃদুগ্ধপান নিশ্চিত করি” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ দিবস উপলক্ষে বুধবার সিভিল সার্জন অফিসের সম্মেলন কক্ষে মাতৃদুগ্ধের গুরুত্ব, উপকারিতা এবং মাতৃদুগ্ধের বিকল্প আইন-২০১৩ ও বিধি ২০১৭ বিষয়ক এক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সিভিল সার্জন অফিসের সহযোগিতায় জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান এ কর্মশালার আয়োজন করে।
সিভিল সার্জন ডা. মোস্তফা জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের সহকারী পরিচালক ডা. মোহাম্মদ সোয়াইব, সহকারী পরিচালক ডা. ইফতেখার আহমেদ তাসলিম, পঞ্চগড় আধুনিক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এওয়াইএম রাজিউল করিম, শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মনোয়ারুল ইসলাম, বনিক সমিতির সভাপতি আব্দুল আলিম, সিনিয়র স্টাফ নার্স মনিরা পারভীন বক্তব্য দেন।
সভায় বক্তারা বলেন, মাতৃদুগ্ধদানের মাধ্যমে বছরে কয়েক লক্ষ শিশুর জীবন রক্ষা করা সম্ভব। শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে মাতৃদদুগ্ধ পানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। শিশুর মানসিক ও শারিরিক বিকাশে মায়ের দুধের বিকল্প নেই। মাতৃদুগ্ধদানের মাধ্যমে বছরে কয়েক লক্ষ শিশুর জীবন রক্ষা করা সম্ভব। শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে মাতৃদদুগ্ধ পানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মাতৃদুগ্ধ পানে শিশু যেমন সুস্থ্যসবল হয়ে বেড়ে ওঠে, তেমনি উপকৃত হন প্রসূতি নিজেও। জন্মের ১ ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে মায়ের দুধ দিলে মায়ের গর্ভফুল তাড়াতাড়ি পড়ে, সহজে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়, ফলে মা রক্তস্বল্পতা থেকে রক্ষা পায়। জন্মবিরতিতে সাহায্য করে, স্তন ও জরায়ুর ক্যান্সার এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়। শিশুর সর্বোচ্চ শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ডায়রিয়া হওয়ার প্রবণতা এবং এর তীব্রতার ঝুঁকি কমায়, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ এবং কানের প্রদাহ কমায়, দাঁত ও মাড়ি গঠনে সহায়তা করাসহ অনেক উপকারিতা আছে। মায়ের দুধ না খাওয়ালে- নিউমোনিয়াজনিত মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১৫ গুণ বৃদ্ধি পায়, ডায়রিয়ায় মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১১ গুণ বৃদ্ধি পায়, শিশুদের অপুষ্টি ও অন্যান্য, কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১৪ গুণ বৃদ্ধি পায়, জন্ডিস, কানপাকা ও পরিপাকতন্ত্রের সংক্রমণসহ ডায়রিয়া হওয়ার আশংকা বৃদ্ধি পায়। শারীরিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধির বিকাশ বাধাগ্রস্থ হয়। বয়সের তুলনায় ওজন অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়; দীর্ঘস্থায়ী রোগের (ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, স্থুলতা) ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
সভায় চিকিৎসক, নার্স, সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। #

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং