ঝড় প্রতিবেদন।। শুধু বাঙ্গালী বিয়ে করলেই জাত গেল জাত গেল বলে মুখে ফেনা তুলে কিন্তু পশ্চিমা সাদা চামড়া বিয়ে করলে জাত যায় না।
রাঙ্গামাটি চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়ের প্রথম স্ত্রী তাতু রানী রায়ের কন্যা আয়েত্রী আরাধন রায় নিজ স্বজাতি চাকমা জাতির যুবককে বিয়ে না করে বিয়ে করেছে আমেরিকান নাগরিক সাদা চামড়ার Gold Spencer scott (পাসপোর্ট নাম্বার-668504511)- কে। চাকমা সার্কেল চীফ আবার তথাকথিত রাজা। তাই তথাকথিত রাজার কন্যা হিসেবে সে রাজকুমারী হওয়াটাই স্বাভাবিক। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি জনগোষ্ঠীর আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএস, ইউপিডিএফ সবসময় জাত রক্ষার নামে স্বজাতি মেয়ের সঙ্গেই বাঙ্গালী ছেলের কথাবার্তা, মেলামেশা কিংবা বিয়ে করলে পুরা জাত ধর্ম বর্ণ নিয়ে তাকে সমাজচ্যুত করে । উপজাতি সমাজে তা এক অঘোষিত কঠোর নিয়ম। কোন চাকমা বা অন্যান্য উপজাতি মেয়ে যদি স্বজাতির বাহিরে গিয়ে বাঙ্গালীর সাথেই কথাবার্তা, মেলামেশা কিংবা বিয়ে করে সে মেয়েকে গণধর্ষণ করা হয়, এমনকি মধ্যযুগীয় কায়দায় নিলামে তোলা হয়। অনেক সময় গণধর্ষণ পূর্বক হত্যা করা হয়। মেয়েটির পরিবারের সদস্যদের কে সমাজচ্যুত করা হয় আরো করা হয় মোটা অংকের জরিমানা।অথচ উপজাতি মেয়েরাই বাঙ্গালীদের জন্য পাগল । দুঃখজনক হলেও সত্য যে, তথাকথিত চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়ের প্রথম স্ত্রী তাতু রানী রায়ের কন্যা রাজকুমারী আয়েত্রী আরাধন রায় স্বজাতির সাথে মেলামেশা কিংবা বিয়ে না করে আমেরিকান সাদা চামড়ার সঙ্গে মেলামেশা ও বিয়ে করার কারণে আঞ্চলিক দলগুলো বেজায় খুশি । তথাকথিত চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ সাহেব প্রথম ঘরের কন্যা রাজকুমারী আয়েত্রীর বিয়ে নিয়েও তারা মুখে কুলুপ এঁটে আছেন।বলছেন তার বুঝুম ফ্রেন্ড বা বন্ধু এসেছে।অনেকটা ওয়েস্টার্ন কালচারের বয়ফ্রেন্ডের মত। এই নিয়ে আমাদের দেশের সুশীল, বৃদ্ধিজীবিরাও চুপ।তারা শুধু আদিবাসী,চাকমা সার্কেল চিফের ও সন্তুবাবুর চাঁদার টাকায় বুদ্ধি বিক্রি,সরকারবিরোধী কথাবার্তা, স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতীক বাংলাদেশের বিরুদ্ধচারণ, স্বজাতি বাঙ্গালীদের জমি দখল ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার । অনেকটা “নাচ মেরা ময়না তুই পয়সা পাবিরে”।
যে দেবাশীষ রায় চাকমা জাতির রাজা। সে নিজেই তার প্রথম স্ত্রী তাতু রানী রায় মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিয়ে চাকমা জাতিতে করেনি। সে বিয়ে করেছে মায়ানমারের রাখাইন সম্প্রদায়ের আরেক পশ্চিমা মদদ ও মনোরঞ্জনকারী ইয়েন ইয়েন কে। চাকমা রাজপরিবারের বেশ কয়েকজন পশ্চিমা দেশের অন্যত্র বিয়ে করেছে তারমধ্যে অন্যতম দেবাশীষ রায়ের বোনও ৷ তা নিয়ে আঞ্চলিক দলগুলোর প্রতিবাদ বা জাত রক্ষার নামে অত্যাচার, নির্যাতন নেই। সচেতন উপজাতিরা কেন এখন জাত বা ধর্ম রক্ষার কথা বলেনা?অন্যদিকে জেএসএস-এর প্রধান সন্তুলারমার নাতনি অগাস্টিনা চাকমাও একই পথে হাঁটছেন।একই কথা ঊষাতাম তালুকদার ও গৌতম দেওয়ানের ক্ষেত্রও প্রযোজ্য।
আমেরিকান সাদা চামড়ার যুবক যে চাকমা প্রধান সার্কেলের হাউসে আয়েত্রীকে নিয়ে 10/25/2023 থেকেই 06/11/2023 রাজবাড়িতে থাকবেন তা নিয়ে কেন তারা রহস্যজনকভাবে নিশ্চুপ।
এখানেই শেষ নয়। কিছু সৌখিন চাকমা মারমা বা ত্রিপুরা মেয়ে যখন স্বজাতি ঐতিহ্যবাহী পোশাক না পড়ে অন্য পোষাক পড়ে তখন কিছু উগ্র উপজাতি সেসময় মেয়েদের স্বজাত প্রেম নিয়ে ধুয়ে দেন। কিন্তু তাদের আয়েত্রীর পশ্চিমা পোষাক কিছু বলতে দেখা যায় না কেন?
শুধু বাঙ্গালী বিয়ে করলেই জাত গেল জাত গেল বলে মুখে ফেনা তুলে কিন্তু পশ্চিমা সাদা চামড়া বিয়ে করলে জাত যায় না!
রাঙ্গামাটি চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়ের প্রথম স্ত্রী তাতু রানী রায়ের কন্যা আয়েত্রী আরাধন রায় নিজ স্বজাতি চাকমা জাতির যুবককে বিয়ে না করে বিয়ে করেছে আমেরিকান নাগরিক সাদা চামড়ার Gold Spencer scott (পাসপোর্ট নাম্বার-668504511)- কে। চাকমা সার্কেল চীফ আবার তথাকথিত রাজা। তাই তথাকথিত রাজার কন্যা হিসেবে সে রাজকুমারী হওয়াটাই স্বাভাবিক। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বা উপজাতি জনগোষ্ঠীর আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএস, ইউপিডিএফ সবসময় জাত রক্ষার নামে স্বজাতি মেয়ের সঙ্গেই বাঙ্গালী ছেলের কথাবার্তা, মেলামেশা কিংবা বিয়ে করলে পুরা জাত ধর্ম বর্ণ নিয়ে তাকে সমাজচ্যুত করে । উপজাতি সমাজে তা এক অঘোষিত কঠোর নিয়ম। কোন চাকমা বা অন্যান্য উপজাতি মেয়ে যদি স্বজাতির বাহিরে গিয়ে বাঙ্গালীর সাথেই কথাবার্তা, মেলামেশা কিংবা বিয়ে করে সে মেয়েকে গণধর্ষণ করা হয়, এমনকি মধ্যযুগীয় কায়দায় নিলামে তোলা হয়। অনেক সময় গণধর্ষণ পূর্বক হত্যা করা হয়। মেয়েটির পরিবারের সদস্যদের কে সমাজচ্যুত করা হয় আরো করা হয় মোটা অংকের জরিমানা।অথচ উপজাতি মেয়েরাই বাঙ্গালীদের জন্য পাগল । দুঃখজনক হলেও সত্য যে, তথাকথিত চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়ের প্রথম স্ত্রী তাতু রানী রায়ের কন্যা রাজকুমারী আয়েত্রী আরাধন রায় স্বজাতির সাথে মেলামেশা কিংবা বিয়ে না করে আমেরিকান সাদা চামড়ার সঙ্গে মেলামেশা ও বিয়ে করার কারণে আঞ্চলিক দলগুলো বেজায় খুশি । তথাকথিত চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ সাহেব প্রথম ঘরের কন্যা রাজকুমারী আয়েত্রীর বিয়ে নিয়েও তারা মুখে কুলুপ এঁটে আছেন।বলছেন তার বুঝুম ফ্রেন্ড বা বন্ধু এসেছে।অনেকটা ওয়েস্টার্ন কালচারের বয়ফ্রেন্ডের মত। এই নিয়ে আমাদের দেশের সুশীল, বৃদ্ধিজীবিরাও চুপ।তারা শুধু আদিবাসী,চাকমা সার্কেল চিফের ও সন্তুবাবুর চাঁদার টাকায় বুদ্ধি বিক্রি,সরকারবিরোধী কথাবার্তা, স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতীক বাংলাদেশের বিরুদ্ধচারণ, স্বজাতি বাঙ্গালীদের জমি দখল ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার । অনেকটা “নাচ মেরা ময়না তুই পয়সা পাবিরে”।
যে দেবাশীষ রায় চাকমা জাতির রাজা। সে নিজেই তার প্রথম স্ত্রী তাতু রানী রায় মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিয়ে চাকমা জাতিতে করেনি। সে বিয়ে করেছে মায়ানমারের রাখাইন সম্প্রদায়ের আরেক পশ্চিমা মদদ ও মনোরঞ্জনকারী ইয়েন ইয়েন কে। চাকমা রাজপরিবারের বেশ কয়েকজন পশ্চিমা দেশের অন্যত্র বিয়ে করেছে তারমধ্যে অন্যতম দেবাশীষ রায়ের বোনও ৷ তা নিয়ে আঞ্চলিক দলগুলোর প্রতিবাদ বা জাত রক্ষার নামে অত্যাচার, নির্যাতন নেই। সচেতন উপজাতিরা কেন এখন জাত বা ধর্ম রক্ষার কথা বলেনা?অন্যদিকে জেএসএস-এর প্রধান সন্তুলারমার নাতনি অগাস্টিনা চাকমাও একই পথে হাঁটছেন।একই কথা ঊষাতাম তালুকদার ও গৌতম দেওয়ানের ক্ষেত্রও প্রযোজ্য।
আমেরিকান সাদা চামড়ার যুবক যে চাকমা প্রধান সার্কেলের হাউসে আয়েত্রীকে নিয়ে 10/25/2023 থেকেই 06/11/2023 রাজবাড়িতে থাকবেন তা নিয়ে কেন তারা রহস্যজনকভাবে নিশ্চুপ।
এখানেই শেষ নয়। কিছু সৌখিন চাকমা মারমা বা ত্রিপুরা মেয়ে যখন স্বজাতি ঐতিহ্যবাহী পোশাক না পড়ে অন্য পোষাক পড়ে তখন কিছু উগ্র উপজাতি সেসময় মেয়েদের স্বজাত প্রেম নিয়ে ধুয়ে দেন। কিন্তু তাদের আয়েত্রীর পশ্চিমা পোষাক কিছু বলতে দেখা যায় না কেন?