1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৭:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের মানোন্নয়ন লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ঠাকুরগাঁওয়ে “মির্জা রুহুল আমিন” স্মৃতি টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সংবাদ সম্মেলন কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ফেসবুকে নারী সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার থানায় অভিযোগ প্রশংসায় সুবাহ’র ‘কালকে টুনির বিয়া’ ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের কর্মবিরতি পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবকে নিয়ে ফেসবুকে মানহানিকর পোস্ট : থানায় তিন সাংবাদিকের এজাহার আওয়ামী সরকারের ফ্যাসিষ্ট দোসর অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়নে বতিলের দাবীতে মানববন্ধন পঞ্চগড়ে মাশরুম চাষ বিষয়ক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসব অনুষ্ঠিত ২৫ মার্চ কালো রাতকে হার মানিয়েছে শাপলা গণহত্যা – রাশেদ প্রধান

পঞ্চগড়ে স্বামীর খোঁজে ভারতীয় নারী

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার।। পঞ্চগড়ে স্বামীর খোঁজে এসে স্বামীর দেখা না পেয়ে নিরাশ হয়ে ফিরে গেলেন ভারতের এক কন্যা। ভারতীয় কন্যার নাম রিয়া বালা। বাড়ি ভারতের বর্ধমান জেলার অম্বিকা কালনা এলাকায়। তিনি ওই এলাকার শ্যামল কান্তি বালার মেয়ে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এই তরুণী প্রেমে পড়েন বাংলাদেশের পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার উপজেলার দেবনগর ইউনিয়নের শিবচন্ডী এলাকার অখিল চন্দ্র রায়ের ছেলে বিটু রায়ের। প্রেমের এক পর্যায়ে বিটু রায় ভারতের জলপাইগুড়িতে গিয়ে প্রেমিকা রিয়া বালার সাথে দেখা করেন। গত ২১ সেপ্টেম্বর জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ থানার শিকারপুর এলাকায় তার পিসির বাড়িতে রিয়া বালাকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তারা সেখানে ১ মাস বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকেন। এক পর্যায়ে দেশে ফিরে আসেন বিটু রায়। দেশে ফিরে রিয়া বালার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। এমনকি বিয়ের বিষয়টিও অস্বীকার করতে থাকেন। উপায় না দেখে স্বামীর খোঁজে গত ২৯ নভেম্বর বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন দিয়ে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বিটুর বাড়িতে যান রিয়া বালা। তার আসার আগেই বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায় বিটু। ১ ডিসেম্বর স্বামীর বাড়িতে নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কায় তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ফোন করে সহযোগিতা চান ওই তরুণী। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়ে স্থানীয় নারী ইউপি সদস্যদের সহযোগিতা তাকে উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া থানার নারী ও শিশু সেলে থাকার ব্যবস্থা করেন। এ সময় বিটুর বাবা অখিল চন্দ্রও সাথে ছিলেন। তিনি ছেলে ফিরে আসলে তাকে নিয়ে ভারতে গিয়ে বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন। শনিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফজলে রাব্বি তাকে বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত তাকে পৌছে দেন।
তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুলতানা রাজিয়া বলেন, ছেলেটি পালিয়ে থাকায় বিষয়টি সমাধান করা সম্ভব হয় নি। তবে ছেলের বাবা ছেলে ফিরে আসলে তাকে নিয়ে ভারতের যাওয়ার আশ্বাস দেন। পরে ওই ভারতীয় তরুণী দেশে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। আমরা বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্টে গিয়ে তার বোনের কাছে তুলে দিয়েছি ।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং