ফজলার রহমান গাইবান্ধা থেকে ঃজমির শ্রেণি পরিবর্তন করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ হলেও থেমে নেই ফসিল জমির মাটিকাটা।প্রতিদিন মাটি কাটতে ছুটছে ট্রাক্টর। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে মাটিকাটার ধুম।
ফসিল জমির উপরের স্তরের সব জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ কাজে!পলাশবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে এটা প্রতিদিনের চিত্র।এতে সামান্য বৃস্টিতেই যেমন সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা সেইসাথে কমে যাচ্ছে ফসল উৎপাদনের ধারন ক্ষমতা। উপজেলা প্রশাসনের ভূমিকা নীরব থাকার কারনেই ফসিল জমিগুলো হুমকির মুখে বলে জানায় স্থানীয়রা। উপজেলার কিশোরগাড়ী,হোসেনপুর ইউনিয়নে প্রত্যান্ত অন্ঞ্চলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ রক্ষা বাধ কেটে রাস্তা তৈরি করে ফসলি জমি এবং সরকারি নদী খননের বিটবালু, মাটি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানায় স্থানীয়রা।
এইসব বালু খেকো অসাধু ব্যাবসায়ীরা রাজনৈতিক এবং প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের ভয়ে মুখ খুলতে পায়না স্থানীয় জনসাধারণ।
এ বিষয়ে বেশ ক’জন বালু, এবং মাটি ব্যাবসায়ীর সাথে কথা বলে জানাযায়, তারা প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
তবে স্থানীয়রা সাংবাদিকদের মাধ্যমে এই ফসলি জমি রক্ষার্থে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সহোযোগিতা কামনা করেছেন।
পলাশবাড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি,র সাথে কথা বললে তিনি সাংবাদিকদের জানান, এবিষয়ে অবগত আছি এবং খুব দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।