ফজলার রহমান গাইবান্ধা থেকে ঃগাইবান্ধার পলাশবাড়ি উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের সাকোয়া ব্রীজ সংলগ্ন দক্ষিণ পার্শ্বে ফসলি জমির মাঝখানে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছে। এতে ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়ে হুমকির মুখে পড়েছে আশপাশের জমিগুলো।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে ৩ ফসলী জমি থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন মাঝিপাড়া গ্রামের মোজা মিয়ার ছেলে সহোদর ভাই সুমন ও সুজন মিয়া।
এলাকায় বিস্তর অভিযোগ, জমি থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করছেন তারা। যার চারদিকে অনেক কৃষকের জমি রয়েছে। অনেক বার নিষেধ করার পরও তারা কারও কথা তোয়াক্কা করছেন না। ফলে আশপাশের ফসলি জমিগুলো ভেঙ্গে বড় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। অবৈধ ড্রেজার দ্বারা ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন কৃষকরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, ট্রাক্টর দিয়ে বালু পরিবহন করছে। এতে করে তিন ফসলী জমিসহ সাকোয়াব্রীজটি হুমকীর মুখে পড়েছে।
বেশ কয়েকজন কৃষক অভিযোগ করে বলেন, প্রভাবশালী ব্যক্তিদ্বয় সুমন ও সুজন কাউকে তোয়াক্কা না করে প্রতিদিন রাত ৮টা হতে ভোর পর্যন্ত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন। এতে করে কোনো কৃষকই ফসল করতে পারছে না। ড্রেজার দিয়ে অতিরিক্ত মাটি কাটার ফলে জমি গভীর হয়। ফলে অন্য জমিগুলোর পাড় ভেঙ্গে যায়।
তাদের দাবী এই অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করে কৃষকদের ফসলি জমিগুলো যাতে রক্ষা করা হয়।
এব্যাপারে সুমন ও সুজন মিয়া বলেন, অনেকদিন আগে বালু উত্তোলন করে রাখা হয়েছে এখন বালুগুলি নিয়ে যাচ্ছি। নতুন করে বালু তোলা হচ্ছে না।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)
আল ইয়সা রহমান তাপাদার বলেন, ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রকাশক/সম্পাদক :- শাওন আমিন।। ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক :- মোঃ গিয়াস উদ্দিন।। নির্বাহী সম্পাদক :- ঝড় আমীন।। প্রধান কার্যালয় :- হালিশহর, চট্রগ্রাম। মুঠোফোন :- +৮৮০১৭১২০৬১১৬৩ ঢাকা কার্যালয়:-বাসা নং ৫১/৩,ধানমন্ডি ৩/এ, ঢাকা।-১২০৯ মুঠোফোন :- +৮৮০১৭১২৪১৫৮৫৩,+৮৮০১৫৮০৮২০৬৬৩,+৮৮০১৭১২০৬১১৬৩
E-mail :- newszhor@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত. বাংলাদেশ হোস্টিং