1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বোদা সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৯৬৮ সালের এসএসসি ব্যাচের পরীক্ষার্থীদের মিলন মেলা -ঈদপূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাওঁ রুহিয়া থানার মাধবপুর(কশরতেলিপাড়া) গ্রামের গোলাম রব্বানীর ছেলে মঞ্জুর হাবিব ঘটিয়েছেন এক পৈশাচিক গৃহবধূ নির্যাতনের ঘটনা!! রাণীশংকৈলে মধ্যরাতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ায় জরিমানা ঠাকুরগাঁওয়ের পারপূগী দ্বি- মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬০ বছর পূর্তিতে হীরক জয়ন্তী পালন  নব্বইয়ের যোদ্ধা জিএম চৌধুরী মিঠুর ‎নাগরিক শোকসভা বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিতদের নিয়ে ঈদ উদযাপন করলেন পদাবিস পঞ্চগড়ে প্রচন্ড তাপদাহ গরমে অটো ভ্যান চালক ও পথচারিদের মাঝে শরবত বিতরণ পাবনায় সাইবার নিরাপত্তা আইনে নারী সমন্বয়কের মামলাঃ আসামী সাংবাদিক আদনান-প্রত্যাহারের দাবি সাংবাদিকদের মোঃ হাসানুজ্জামান চেয়ারম্যান চর আড়ালিয়া ইউনিয়নবাসীর আশীর্বাদ কুয়েতে_প্রবাসীর এক পলকে প্রেম সম্পূর্ণ কাল্পনিক

সাংবাদিকের ফোন কেড়ে নিয়ে ছবি-ভিডিও ডিলিটের অভিযোগ পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৬ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি।।কুড়িগ্রামে চিলমারীতে সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে ভিডিও ও ছবি ডিলিট করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে।

ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে- ওই সাংবাদিকের পরিচয় না জানায় এমনটা ঘটেছে।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রামের চিলমারী ও গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর শহরের মোড় এলাকায় ঈদে চিলমারী-হরিপুর তিস্তা সেতুতে ঘুরতে যাওয়া মা-মেয়েকে উত্যক্তের অভিযোগে মাইকিং করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে কুড়িগ্রাম থেকে সেনাবাহিনীর টিম গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওইদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুর রহমান। এ সময় দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন পত্রিকার চিলমারী উপজেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম সাদ্দাম নিজের স্মার্টফোন দিয়ে ছবি তোলেন ও ভিডিও করেন। এটা দেখে পুলিশ সুপারের নির্দেশে তার বডিগার্ড জাহাঙ্গীরের ফোনটি নিয়ে ভিডিও-ছবি ডিলিট করে দেন। পরে ফোন ফেরত দেন।

ভুক্তভোগী সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ সুপার আসার খবর শুনে সেখানে গিয়ে ভিডিও ও ছবি তোলার সময় পুলিশ সুপার একজনকে আমার ফোন নিতে বলেন। সংবাদকর্মী পরিচয় পেয়েও আমার হাতে থাকা ফোনটি কেড়ে নিতে বলেন তিনি। এসময় এক পুলিশ সদস্য ফোনটি কেড়ে নিয়ে ছবি ও ভিডিও ডিলিট করেন। তিনি আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন।’

কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজার রহমান বলেন, ‘কোনো সরকারি কর্মকর্তা সাংবাদিকের সঙ্গে এ ধরনের আচরণ করতে পারেন না। এজন্য তাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।’

চিলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রহিম বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে ১০টার পরে এসপি স্যার এসেছিলেন। কিন্তু ফোন কেড়ে নেওয়ার ঘটনা আমার জানা নেই।’

এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘এটি ভুল তথ্য। রাতে অভিযানের সময় একটা ইয়ং ছেলে অন্ধকারে ভিডিও করতে ছিল। তাকে বলেছি ভিডিও করো না। জাস্ট এটুকু। সে তো পরিচয় দেয়নি, সে সাংবাদিক। তার আইডি কার্ডও ছিল না। আমরা ভেবেছি ফেসবুকে ছাড়তে ভিডিও করেছে। এজন্য ডিলিট করে দেওয়া হয়।’

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং