1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ০৭:২৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
মাধবদী ভূমি অফিসে দুর্নীতির অভিযোগ, সহকারী কর্মকর্তা মোর্শেদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ খানসামায় বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার ভুল বোঝাবুঝির জালে একজন সমাজকর্মী—আকচায় শান্তির আহ্বান জানিয়ে এখন নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ! ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের গাড়ীতে হামলার ঘটনায় দুই বিএনপি নেতা বহিস্কার কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পে দুর্নীতি: অভিযুক্ত এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী সহ ৩ কর্মকর্তা পঞ্চগড়ে চা কারখানা দখলের অভিযোগ বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমি রাজনীতিতে এসেছি, বাগমারায় গনসংযোগকালে ডাঃ আব্দুল বারী সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা আলমের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের জমি দখলের চেষ্টা এবং মারপিট পলাশে বিএনপি নেতা মিল্টনের বিরুদ্ধে অনলাইন মিডিয়ায় অপপ্রচার প্রতিবাদে নিন্দার ঝড়

আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে বাড়ি নির্মাণে কাজের অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫
  • ৫৯ বার পড়া হয়েছে

ফজলার রহমান গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃআদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে গাইবান্ধা শহরের মমিনপাড়ায় বাড়ি নির্মাণ করছেন জনৈক মাহমুদ ও তার লোকজন। বাধার মুখে ও ভয়ে জমির মালিক মো. শফিকুল ইসলাম বাড়িতেও প্রবেশ করতে পারছেন না। গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করে পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী শফিকুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, মমিনপাড়ার রফিক মিয়ার দুই স্ত্রী রসুলেন নেছা ও জরিনা বেগম। তিনটি দলিলের মাধ্যমে তিন দাগে মোট ৫৮ শতক জমি পাওয়ার কথা প্রথম স্ত্রী রসুলেন নেছার। তার নাতি শফিকুল ইসলাম। তিনি ও অন্যান্য ওয়ারিশরা জীবিকার প্রয়োজনে গাইবান্ধার বাইরে ছিলেন। তার পিতা মকসুদ আলম ও বড় ফুপু জয়নব বেগম মানবিক কারণে মোট জমির মধ্যে সোয়া ১৪ শতকে জরিনা বেগমের ওয়ারিশদের থাকতে দেন। যে সোলেনামার মাধ্যমে তাদের থাকতে দেওয়া হয়েছিল, সেই সোলেনামায় নাবালক ও অন্যান্য ওয়ারিশদের স্বাক্ষর নেই। বর্তমানে বিএনপির প্রভাব দেখিয়ে জরিনার বেগমের বড় ছেলে মাহমুদ ও তার ভাইয়েরা বেশির ভাগ জায়গা দখলে নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করছেন। এ নিয়ে গত ১৫ মে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২৮৩/২৫ এম আর মামলা দায়ের করা হয়। আদালত ১৪৪/১৪৫ ফৌজদারি কার্যবিধি জারি করলে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়ে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। কিন্তু সেই নির্দেশনা উপেক্ষা করে মারামারিতে লিপ্ত হন মাহমুদ ও লোকজন। তারা এক পর্যায়ে শফিকুলের ৫ মাসের অন্তসত্ত্বা ভাগিনা বউ সুরভীর পেটে লাথি মারলে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে গাইবান্ধা আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে শফিকুল ইসলাম আরও উল্লেখ করেন শহরের পুরাতন বাজারেও তাদের কিছু জায়গা ও দোকান রয়েছে। সেগুলোও অবৈধভাবে দখল করে আছেন মাহমুদের ছোট ভাই মাহফুজ। তিনি জামানত ও দোকান ভাড়ার টাকা তুলছেন নিয়মিত।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে জয়নব বেগম, নারগিস বেগম, মঞ্জু বেগম, চুমকি বেগম, আফরিন বেগম ও নীরব উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত