1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৩:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
সংখ্যালঘুদের জমি আত্মসাৎ ও দেশছাড়ার হুমকি: ইজি ফ্যাশনের মালিকদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ পঞ্চগড়ে ১৪ বোতল ফেনসিডিল মামলায় ৫ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেবীগঞ্জ ভূমি অফিসে কর্পোরেট সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডিসি ঝালকাঠিতে সামাজিক সচেতনতায় যুবদের ভূমিকা শীর্ষক অনুষ্ঠান টিএমএসএস এনজিও’র হয়রানিমূলক মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সে আমার তাজ //  চৌধুরী নুপুর নাহার তাজ কনফারেন্সে যাওয়ার পথে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ, নিহত ৪ নির্বাচন এলেই স্বপ্ন দেখান ব্রিজ নির্মাণের, ভোটের পরে খোঁজ নাই জনপ্রতিনিধিদের আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে বাড়ি নির্মাণে কাজের অভিযোগ নলছিটিতে ১০দিন মেয়াদি টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু

টিএমএসএস এনজিও’র হয়রানিমূলক মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫
  • ২ বার পড়া হয়েছে

ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠি শহরের টিএমএসএস এনজিও কর্তৃক হয়রানিমূলক মামলার পরিত্রাণে  সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যবসায়ী। সোমবার ১৯ মে দুপুরে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা জেলা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ফায়ার সার্ভিস মোড়স্থ কনকচাঁপা ডিজিটাল মিডিয়ার প্রোপ্রাইটর মোস্তফা কামাল। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, “আমি একজন সামান্য আয়ের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। ঝালকাঠী ফায়ার সার্ভিস মোড়ের আব্দুল গণি মিয়ার পুত্র মো: নুর ইসলাম, টিএমএসএস এনজিও’র একটি লোন গ্রহন করেন। উক্ত লোনের বিপরীতে আমাকে দ্বিতীয় জামিনদার বানিয়ে আমার নিজ নামীয় ব্যাংকের একটি ব্লাংক চেক ও ব্লাংক ফরমে স্বাক্ষর নেয়। নুরুল ইসলাম লোনের সমস্ত টাকা পরিশোধ করার পর আমার চেক, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবিসহ যাবতীয় কাগজপত্র উক্ত সংস্থায় জমা থাকে। পরে জানতে পারি আমাকে না জানিয়ে জামাকৃত চেকের বিপরীতে নুরুল ইসলাম তার শ্যালীকা সাখাওয়াত হোসেন সোহেলের স্ত্রী আরিফা আক্তার এর নামে পূর্বের জমাকৃত কাগজপত্র দ্বারা পূনরায় আরেকটি লোন গ্রহণ করেন, যাহার প্রকৃত জামিনদার আমি নই এবং আমার স্বাক্ষরও নেয় নাই, এমনকি আরিফা আক্তারকে আমি চিনি না। উক্ত লোনদানকারী টিএমএসএস এনজিওর কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা  লোন গ্রহিতা আরিফা আক্তারকে লোন আদায়ে নোটিশ না দিয়ে আমার বিরুদ্ধে বরিশাল কোতয়ালী আদালতে একটি ফৌজদারী মামলা দায়ের করে। সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী যদি লোন গ্রহীতা মৃত্যুবরণ,  নিরুদ্দেশ,পাগল হয় অথবা তার পরিবারের কোন সদস্যকে খুঁজে না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে জামিনদার তাকে খুঁজে পেতে সাহায়তা করতে বাধ্য থাকবে। উক্ত সংস্থা উপরোক্ত কোন আইন অনুস্মরণ না করে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার ব্লাংক চেকটি ডিজ-অর্নার করে আমার নামে মামলা দায়ের করে, যা অবৈধ আর্থিক লেনদেনের বিনিময়ে হয়েছে বলে আমি মনে করি।

তিনি আরো জানান, লোন গ্রহীতা আরিফা আক্তার নিজ সন্তানসহ পিতার গ্রামের বাড়ীতে অবস্থান করেন। প্রথম জামিনদার আরিফার স্বামী সাখাওয়াত হোসেন সোহেল তার মা সহ  পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে শহরের স্ট্যান্ড রোডে বসবাস করে। লোন গ্রহীতা আরিফার ও তার স্বামী প্রথম জামিনদার সোহেল শহরে থাকা সত্ত্বেও এনজিও কর্তৃপক্ষ কিভাবে তাদের নামে মামলা না করে ২য় জামিনদার আমার নামে মামলা দায়ের করে। আমি মনে করি, লোন গ্রহীতা ও প্রথম জামিনদারের যোগসাজসে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে  আমার সহজ সরলতার সুযোগ নিয়ে এবং ব্যবসায়িক সুনাম নষ্ট করার জন্য  উদ্দেশ্যমূলকভাবে মামলাটি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী মোস্তফা কামাল আইন বিচার ও প্রশাসনের নিকট প্রতিকার প্রার্থনা করেছেন।
এব্যাপারে টিএমএসএস এনজিও কর্তৃপক্ষ জানান, “আমরা আইন অনুসারণ করে মামলা করেছি। লোন গ্রহীতা ও প্রথম জামিনদারকে খুজে না পেয়ে দ্বিতীয় জামিনদারের নামে মামলা দিতে বাধ্য হয়েছি।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং