স্টাফ রিপোর্টার:আজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি অডিটোরিয়ামে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন।
সম্প্রতি মোহাম্মদপুরে এক ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবি ও তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় উল্লেখিত তিন সন্ত্রাসীর মধ্যে দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এজাহারে উল্লেখিত জাভেদ, শাওন ও রুবেল নামের এসব সন্ত্রাসী সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিমের বডিগার্ড ছিলেন।
জাহিদ হোসেন আরও বলেন, অথচ দুটি গণমাধ্যম রহস্যজনক কারণে আমাদের কোনো বক্তব্য না নিয়েই আওয়ামী লীগের দোসরদের পক্ষাবলম্বন করে আমার নাম ব্যবহার করে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেছে। এতে করে শুধু রাজনৈতিক বা সামাজিকভাবেই নয়, আমার পরিবারেও আমাকে হেয় হতে হয়েছে।
আমি একজন রাজনীতিবীদ, রাজনীতির মাঠে আমাদের যেমন অনেক বন্ধুও থাকে, তেমন শত্রুও আছে। আমার শত্রুরা আমাকে রাজনীতির মাঠে প্রতিহত করার জন্য কিছু মিথ্যা সংবাদ দিতে পারে। কিন্তু আপনারা সাংবাদিকরা সত্য ও ন্যায়ের পথিক। আপনার একটা মিথ্যাকে কিভাবে যাচাই না করে প্রকাশ করতে পারেন। সেটা আমার প্রশ্ন।
এবং আমার বিরুদ্ধে যে নিউজটি প্রকাশ হয়েছে সেখানে কোনো ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়নি। তাহলে এই নিজটির সত্যতা কতোটুকু সেটা আমি জানতে চাই।
আদালতে মামলা হলেও সেটার তদন্ত করে বাদী বিবাদীকে কথা শুনার পরে কোর্ট রায় দেয়।
সেখানে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হলো। কিন্তু সেই সংবাদ কর্মীর আমার কাছে জানতে চাইলো না কেন, যে এই বিষয় গুলো আসলে কতোটুকু সত্য। তাহলে তো আমি তাদেরকে সত্যের সন্ধান দিতাম। পরে যদি আমার কথা শুনে মনে হতো আমি অপরাধী। তাহলে তারা সংবাদ প্রকাশ করতো। সেখানে আমার কোনো আপত্তি থাকতো না।
আমার বিরুদ্ধে যে নিউজটি প্রকাশ করা হয়েছে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এতে আমার সম্মানহানি হয়েছে। আমি এর সুষ্ঠ বিচার চাই।