1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
রুহিয়ায় দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র নিউজ পোর্টাল উন্মোচনে অভিনন্দন ঠাকুরগাঁওয়ে ভাঙাচোরা রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা মীর জাহিদ সেনাবাহিনীর বিশেষ নিরপত্তায় পাঁচ হাজার সনাতনীদের রথযাত্রা ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতির নামে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদের সংবাদ সম্মেলন মাধবদীতেআদালতের নাজিরের বুকে পিস্তল ঠেকিয়ে সরকারি কাজে বাধা, আহত ৩; ককটেল বিস্ফোরণে এলাকায় আতঙ্ক মির্জা ফখরুলের আশ্বাস।।  ঠাকুরগাঁও নাট্য সমিতি হলকে ভেঙ্গে আধুনিক কমপ্লেক্স হিসাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ দূর হয়েছি ঘাড় নিচু করে  //   মোহাম্মদ মনজুর আলম অনিক জয়ের নূর মাখি  // সরদার ফাতিমা পীরগঞ্জে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মাধবদীতে আদালতের রায় তামিল করতে গেলে হামলা, ম্যাজিস্ট্রেট-পুলিশের ওপর চড়াও ভূমিদস্যুরা – ২ জন আটক

মেডিকেলে চান্স পাওয়া মিলনের পাশে জামায়াত নেতা মাওলানা আব্দুল হাকিম

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি:সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালে বিয়ে হয় মেরি আক্তারের অর্থাৎ মিলনের মায়ের । এর কয়েক বছর পর ২০০৮ সালে মারা যান স্বামী। এরপরই জীবনযুদ্ধ শুরু। স্বামীর রেখে যাওয়া জমিতে আবাদ এবং স্বাস্থ্যকর্মী হিসেবে খণ্ডকালীন চাকরি করে দুই সন্তানকে লালন-পালন করে শেখান লেখাপড়া। ১১ ফেব্রুয়ারি বড় ছেলে মিলন রনি খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এ আনন্দে সব কষ্ট যেন ভুলে গেছেন মেরি আক্তার।

সমাজের নানান জনের নানা প্রশ্ন, কটুকথা শুনে প্রায় ১৬ বছর পাড়ি দিতে হয়েছে মেরি আক্তারকে। স্বামীর মৃত্যুর সময় বড় ছেলের বয়স তিন বছর আর ছোট ছেলের বয়স তখন মাত্র ৯ মাস ছিল। দুই সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে আর দ্বিতীয়বার বিয়েতে বসেননি তিনি। তবে এখন শ্বশুরবাড়িসহ পুরো উপজেলায় সফল মা হিসেবে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।

মেরি আক্তারের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের পারুয়া গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত মোটরশ্রমিক আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী।

খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া মিলন রনিকে বালিয়াডাঙ্গী পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকে পড়াশোনা করিয়েছেন তিনি। এরপর ঢাকাতেই ছেলেকে কোচিং করিয়েছেন মেডিকেল ভর্তির জন্য। আর ছোট ছেলে মাধ্যমিক পাসের পর ঠাকুরগাঁও শহরের ইকো পাঠশালায় উচ্চমাধ্যমিক পড়ছে।

স্বামীর রেখে যাওয়া দেড় বিঘা জমিতে আবাদ এবং স্থানীয় বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতে স্বাস্থ্যকর্মী হিসেবে খণ্ডকালীন কাজ করেন তিনি। এভাবে দুই সন্তানকে লালন-পালন করেছেন তিনি।

খুলনা মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়া মিলন রনি বলেন, ‘তিন বছর বয়স পর্যন্ত বাবার কোলে ওঠার সৌভাগ্য হলেও কোনো স্মৃতি মনে নেই। বড় হওয়ার পর মা সব চাহিদা পূরণ করেছেন। বুঝতেই দেয়নি যে আমরা দুজন পিতৃহারা সন্তান।’

মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পাওয়ার পর চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করেন মিলন। এরপর ঢাকা কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পড়া অবস্থায় মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের চলাফেরা ও কার্যক্রম তাঁকে আরও অনুপ্রাণিত করে। চিকিৎসক হয়ে মায়ের দেখাশোনা এবং এলাকার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চান মিলন।

মিলনের মা মেরি আক্তার বলেন, ‘দুই ছেলে কী হবে, এটা তাদের সিদ্ধান্ত। আমার কোনো মতামত নেই। স্বামী মারা যাওয়ার পর যুদ্ধ করে দুই ছেলেকে পড়াশোনা করাচ্ছি। বড় ছে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং