1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ১১:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
প্রকাশ পেল প্রিয়া অনন্যা ও নিলয়ের ‘তুমি আমি রাজি’ রুহিয়া থানা প্রেসক্লাবের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত আনিস কে বিয়ে করতে দিলো না পুলিশ দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন।।  রঞ্জু সভাপতি শাহীন সম্পাদক নির্বাচিত ঘোড়ার ঘূর্ণি প্রশ্ন //  সাইফুল ইসলাম সরকার পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবকে নিয়ে ফেসবুকে মানহানিকর পোস্ট : থানায় তিন সাংবাদিকের এজাহার ঠাকুরগাঁওয়ে জাকজমক আয়োজনে টি ২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু ভবানীগঞ্জ সরকারি কলেজের ভূগোল বিভাগের প্রধানের বিদায় ও সংবর্ধনা  জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের মানোন্নয়ন লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ঠাকুরগাঁওয়ে “মির্জা রুহুল আমিন” স্মৃতি টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সংবাদ সম্মেলন

ব্যবসায়ীর গুদামে নয় লাখ টাকার সরকারি চাল ব্যবস্থা নেয়নি খাদ্য বিভাগ গণমাধ্যমকর্মীকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার,
পঞ্চগড় বাজারের চালহাটিতে আব্দুস সাত্তার নামের এক ব্যবসায়ীর গুদামে ২০ মেট্রিক টন সরকারি চালের বস্তা মজুদ পাওয়া গেছে। চালগুলোর আনুমানিক মূল্য ৯ থেকে দশ লাখ টাকা। খবর পেয়ে বুধবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে ঘটনাস্থলে পৌছে পুলিশ ওই দোকানটি ঘিরে রাখে। ঘন্টাখানেক পরে পঞ্চগড় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান শেখ, পঞ্চগড় সদর থানার ওসি আব্দুল লতিফ মিঞা, চেম্বারের ট্রেজারার আব্দুল সামাদ পুলক ও পঞ্চগড় সদর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আরেফিন ঘটনাস্থলে পৌছে। পরে তারা ব্যবসায়ীর দেয়া কিছু কাগজপত্র দেখে কোন ব্যবস্থা না নিয়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এদিকে ওই ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানের ছবি তোলার সময় স্থানীয় সাংবাদিক আব্দুর রউফের উপর চড়াও হয় আব্দুস সাত্তারের চাচা শাহীনসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী।
ওই ব্যবসায়ী জানান, নাটোরের গুরুদাসপুরের গৌতম ট্রেডার্স থেকে ২০ মেট্রিক টন চাল কিনেছেন তিনি। চালগুলো টিআর কাবিখার চাল বলেও জানান তিনি। তার গুদামে খাদ্য বিভাগের লোগো ও লেখা সম্বলিত প্রতিটি বস্তায় ৫০ কেজি করে ৬৬৭ টি বস্তা রয়েছে বলেও জানান তিনি। এদিকে খাদ্য বিভাগের লোগো ও লেখা সম্বলিত বস্তায় চাল বিক্রি অবৈধ হলেও খাদ্য বিভাগ কোন ব্যবস্থা না নিয়েই ওই ব্যবসায়ীকে চাল বিক্রির অনুমতি দিয়ে চলে যান।
চাল ব্যবসায়ী আব্দুস সাত্তার বলেন, আমি নাটোর থেকে চালগুলো কিনেছি। এভাবে আমি দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবসা করছি। আমার সব কাগজপত্র ঠিক আছে। তাই খাদ্য বিভাগ ও পুলিশের কর্মকর্তারা কাগজপত্র যাচাই করে আমাকে বিক্রির অনুমতি দিয়ে চলে গেছে।
এদিকে চালগুলোর কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে দেখা যায় রাজশাহী জেলার বাগমারা থানার সরকারী চাল, গৌতম ট্রোডার্স নাটোর থেকে ক্রয় করেন সাত্তার । তবে নাটোরের গৌতম ট্রেডাসের সাথে মুঠোফোনে বার বার ফোন করে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আরেফিন বলেন, আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়ে চালগুলো সরকারি। টিআর, জিআরও কাবিখার চাল। পুলিশ বিষয়টি দেখবে বলেও জানান তিনি।
পঞ্চগড় সদর থানার ওসি আব্দুল লতিফ মিঞা বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা কাগজপত্রগুলো যাচাই করে দেখেন। বলা হয় চালগুলো নাটোর থেকে ক্রয় করা হয়েছ্ ে। পরে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সহ আমরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছি।
পঞ্চগড় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রেজাউল হক খন্দকার বলেন, আমাদের গুদাম থেকে কোন চাল বেড়িয়ে গেলে আমাদের আর কোন দায় দায়িত্ব নেই। কোন গুদামে সরকারি বস্তায় চাল পাওয়া গেলেও আমাদের দেখার কোন বিষয় নেই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং