1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫, ০৫:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শহীদ জিয়ার ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে পঞ্চগড়ে জিয়া পরিষদের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল গুমের সাথে জড়িতদের বিচার ও ৫ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে অধিকার এর মানববন্ধন পঞ্চগড়ে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত পঞ্চগড়ের এনডিসি পেলেন তামাক নিয়ন্ত্রণে জাতীয় সম্মাননা রাণীশংকৈলে কোরবানির বাজার কাঁপাতে প্রস্তুত ২০ মণ ওজনের ‘কালা বাবু’ জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে পঞ্চগড়ে এতিমখানায় পুষ্টিকর খাবার বিতরণ মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন! ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ আটোয়ারীতে এসএসসির ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় শিক্ষকদের লাখ লাখ টাকা আয় জীবন কী🖊 জাহিদ চৌধুরী

চট্টগ্রাম বন্দর কেন্দ্রিক ব্যাপক বিনিয়োগ আসছে ——নৌ উপদেষ্টা

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

ষ্টাফ রিপোর্টার:নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন,বন্দর কেন্দ্রিক ব্যাপক বিনিয়োগ আসছে। বন্দরে বিনিয়োগ হওয়া মানে এ অঞ্চলের উন্নতি তথা দেশের মানুষের কর্মসংস্থান হওয়া। সে জন্য আরও প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি হবে।তিনি বৃহস্পতিবার ৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন।খবর তথ্য বিবরণীর,তিনি বলেন, বিশেষ করে বে-টার্মিনাল, লালদিয়া। লালদিয়ার পাশে আরেকটি দেওয়ার জন্য তারা আলাপ আলোচনা করছে। আশাকরি আগামী ৪-৫ মাসের মধ্যে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্যদের সঙ্গে আমাদের একটা চুক্তি হবে। বিশ্ব ব্যাংকের ৬৫০ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ আছে এখানে। বিশেষ করে চ্যানেল তৈরি করা, ব্রেকওয়াটার নির্মাণ। ইতিমধ্যে মংলা বন্দরকে আপডেট করার প্রচেষ্টাও চলছে। কাস্টমসের নিলাম বিষয়ে নৌ উপদেষ্টা বলেন, কাস্টমসের নিলাম অগ্রগতি খুবই ভালো। বেশ কিছু তারা অকশন করেছে এবং অকশন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এনবিআরের চেয়ারম্যান সাহেব এসেছিলেন। বেশ কিছু আইনি পরিবর্তন আনতে হচ্ছে, যাতে বন্দরে বছরের পর বছর কনটেইনার পড়ে না থাকে। আইনি পরিবর্তন প্রক্রিয়াধীন আছে। এটি হলে ১০-১৫ বছর ধরে এখানে আর কিছু পড়ে থাকবে না, নিলাম হবে। আইনি জটিলতার কারণে কাস্টমস নিলাম করতে পারছে না।তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরকে ক্লিয়ার রাখতে হবে। আপনারা জানেন, বন্দরের কার্যক্রমের গতি বিগত ছয় মাসে অনেক বেড়েছে। আগামীতে আরও বাড়বে। আমাদের জায়গা দরকার। নিলাম হয়ে গেলে আমাদের কিছু জায়গা হবে।নৌ উপদেষ্টা আরো বলেন, আমি আগামীকাল কক্সবাজার যাব, পরশু টেকনাফে যাব। টেকনাফে মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের একটা বন্দর আছে, সে জায়গাটি দেখব। ওখানে কিছু ইনপুট হয়, সেটি দেখব। একইসঙ্গে ঘুমধুম বলে একটা জায়গা আছে, যেটা আরাকান বা রাখাইনের সঙ্গে আমাদের ল্যান্ড কানেকশন। ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে দেখব, সেখানে একটা ল্যান্ডপোর্ট করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মিয়ানমারে যাই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের একটা সম্পর্ক আগে ছিল এবং থাকবে। যেহেতু সেখানে রোহিঙ্গারা ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য প্ল্যান করে রাখব, যাতে ওখানে একটা পোর্ট করা যায়।টেকনাফ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, টেকনাফ বন্দরটা আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটা স্থলবন্দর না। এটা হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে, এটা সিপিএ’র (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।শ্রমিকদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে মূলত চট্টগ্রামে এসেছি। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। দেশের কোনো ক্ষতি হয়, এমন কিছু করতে আমি রাজি নই। এখানে শ্রমিকের কল্যাণ হয় না, এমন কিছু করতেও আমি রাজি না। আমরা যা করব, দেশের ভালোর জন্য, দেশের উন্নতির জন্য। শ্রমিকদের যাতে কল্যাণ হয়, সেটিই আমাদের লক্ষ্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং