।। কাজল রেহমান ।।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শুধুমাত্র একটি নাম নয়।
ঠাকুরগাঁও এর মানুষের কাছে ভালোবাসার নাম তাদের প্রিয় মির্জা আলমগীর।
মির্জা আলমগীরকে কেউ মিথ্যা অপবাদ দিবে আর ঠাকুরগাঁও এর মানুষ মুখ বুজে সহ্য করবে সেটা হতে পারে না।
আজকে রাজপথে নেমে এসেছিল ঠাকুরগাঁও এর আপামর জনসাধারণ।
অভিনব মানববন্ধন করেছে আজ ঠাকুরগাঁও এর মানুষ।
সকল শ্রেনী পেশার মানুষ তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে আজ।
কোথাকার কোন বেকুব মিল্টন আর কিনাকী বাল ছাল মিথ্যা বানোয়াট অপবাদ দিয়ে ঠাকুরগাঁও এর মানুষের কাছে পার পাবেনা।
বাংলাদেশের পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ মির্জা ফখরুলকে ফ্যাসিবাদী সরকার পর্যন্ত বদনাম দিতে পারেনি।
যে মানুষটা অসহ্য নির্যাতন সহ্য করেছেন তাঁকে দমানো সম্ভব না।
পারবেও না কেউ তাঁকে টলাতে।
মাদারটোস্ট বেকুব মিল্টন কাদের পেইড এজেন্ট সেটা দেশের মানুষের কাছে স্পষ্ট হয়ে গেছে।
যেই গামাতি ঠাকুরগাঁও এ এমপি নির্বাচন করার স্বপ্ন দেখছে সেই গামাতিরা মির্জা পরিবারের বিরুদ্ধে চক্রান্তে নেমেছে।
মির্জা ফখরুল কেন গামাতের টার্গেট সে বিষয়ে আমার নিজস্ব একটা মতামত আছে।
বিষয়টা নিয়ে বিএনপির কেউ তেমন কথা বলে না।
২৮ অক্টোবরের কথা মনে আছে আপনাদের নিশ্চয়ই।
বিএনপি বিভাগীয় সমাবেশগুলো শেষ করে ঢাকায় মহাসমাবেশ করেছিল সেদিন।
গামাত সেদিন শাপলা চত্বরে একই সময়ে সমাবেশ করেছিল।
তারা সমাবেশ করে বিএনপির সাথে যোগ দিতে চেয়েছিল।
বিএনপি রাজী হয়নি তাদের নিতে।
গামাত প্রস্থান করে এক বুক আক্রোশ নিয়ে।
আক্রোশ জমিয়ে রাখে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাসসহ সবার প্রতি।
জুলাই বিপ্লবের পরে ডঃইউনুস সরকার তাদের সামান্য পাত্তা দিচ্ছে তাই নিয়ে তারা নানান রংয়ের খেলায় লিপ্ত হয়েছে।
এখন তারা পুরো বিপ্লবের ক্রেডিট দাবী করছে চাপার জোরে।
মিথ্যা আর চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে চিরাচরিত নিয়মে।
তারা বলে গামাতের ভোট না হলে নাকি বিএনপি দূর্বল।
বিএনপির ভোট ছাড়া যে তারা হদু সেইটা বুঝে বলেই মাথা নষ্ট হয়ে গেছে গামাতের।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর ছোট ভাই সাবেক সফল মেয়র মির্জা ফয়সাল আমীনকেও গালিগালাজ করছে গামাতি মিল্টনকে দিয়ে।
জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকে ছাত্রদের সহযোগিতা করে গেছেন মির্জা ফয়সাল।
৫ আগষ্টের পরে টানা একমাস তিনি নির্ঘুম কাটিয়ে দেন জন মানুষের নিরাপত্তার জন্য।
শক্ত হাতে দমন করেন দুস্কৃতিকারীদের।
সারাদেশে কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নেই তখন।
সংখ্যালঘুরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন।
সারাদেশে যখন অরাজকতা ঠাকুরগাঁও তখন নিরাপদ।
নিরাপত্তার চাদরে ঠাকুরগাঁও এর মানুষকে ঢেকে রাখা মানুষটির নাম মির্জা ফয়সাল আমীন।
ঠিক এখান থেকে আবারও শুরু চক্রান্তের।
৫ আগষ্টের পরে ৭ আগষ্ট তাঁর নেতৃত্বে ঠাকুরগাঁও এ স্বস্তি মিছিল করে ছাত্র জনতা বিএনপিসহ সব্বাই।
স্বস্তি সমাবেশে গামাত এসে যোগ দেয় বিএনপির মঞ্চে।
বিএনপি তাদের নিজের পথ দেখিয়ে দেয়।
একই ম্যাসেজ চলে যায় সারাদেশে।
শুরু হয় গামাতি চক্রান্ত।
গর্তে লুকিয়ে থাকা বালের সাথে গামাতিদের আঁতাত আর চক্রান্ত গভীর থেকে গভীর হচ্ছে।
বেকুব মিল্টন আর কিনাকী জাস্ট এখানে হাড্ডি চাটা কুকুর মাত্র।