1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনীর চেকপোস্টে দেড় লক্ষাধিক টাকা জরিমানা রাষ্ট্র কাঠামো ৩১ দফা মেরামতে গাইবান্ধায় বিএনপির প্রশিক্ষন কর্মশালা নলছিটিতে এতিমদের মাঝে তরল দুধ বিতরণ ঝালকাঠিতে শাহীন তালুকদার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন “UniDreamers of Kachugari” কর্তৃক আয়োজিত “শিক্ষা দিয়ে কিভাবে একটি গ্রাম বদলাতে পারে” শীর্ষক আলোচনা ও টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত গাইবান্ধা সফরে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার শহিদুল ইসলাম এনডিসি হরিপুরে নানীর বাড়ি বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ হারালেন আপন দুই ভাইবোন  বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া ১০০ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা বোদা সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৯৬৮ সালের এসএসসি ব্যাচের পরীক্ষার্থীদের মিলন মেলা -ঈদপূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাওঁ রুহিয়া থানার মাধবপুর(কশরতেলিপাড়া) গ্রামের গোলাম রব্বানীর ছেলে মঞ্জুর হাবিব ঘটিয়েছেন এক পৈশাচিক গৃহবধূ নির্যাতনের ঘটনা!!

সাদুল্লাপুরে ধাপেরহাটে ঐতিহ্যবাহী ৪১ পীরের পুর্ন্য ভুমিতে বারুনী মেলা শান্তিপুর্ন ভাবে অনুষ্ঠিত

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪৩ বার পড়া হয়েছে

ফজলার রহমান গাইবান্ধা থেকে ঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের ধাপের হাট ইউনিয়নের ধাপেরহাটের পূর্ব পার্শ্বে আজ শনিবার পীরের হাটের বাণ্নীর মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মেলা একদিনের হলেও পূর্বের দিন বিকেল থেকে জমে উঠে। এই মেলা প্রতি বছর বৈশাখ মাসের প্রথম সপ্তাহের শেষ শনিবারে অনুষ্ঠিত হয়। কথিত আছে যে এক সময় ৪১ পীরের মিলন মেলায় বসত এখানে। তারা বছরে এই সময়ে এই জায়গায় একত্রিত হতো। তাদের সাগরেদ গনের আগমনে মুখরিত হতো এই স্হান।তাই পীরের আনাগোনায় মুখরিত এই মেলার নামকরণ হয়েছে পীরে হাটের বাণ্নীর মেলা। যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে এই মেলা ধরে রেখেছে তার নিজেস্ব ঐতিহ্য। এখানে রয়েছে একাধিক নাম না জানা পীরের মাজার শরীফ। আজও মানুষ বিভিন্ন কারণে এই পীরের হাটে মাজারে রোগমুক্তির সহ বিপদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মান্নত করে, পীরের ওসিলায় ভালো হলে সেই মান্নত আবার শোধও করে। এই পীরের হাটে রয়েছে একটি পুকুর এই পুকুরের পানির উপর রয়েছে মানুষের অগাধ বিশ্বাস মান্নতকারী যেমন পান করে তেমনি পরিবারের সকল সদস্যদের জন্য বোতল ভরে নিয়ে যায় পান করানোর জন্য। বর্তমানে জায়গাটি সংকীর্ণ হওয়ায় মেলা খন্ডে খন্ডে বিভক্ত হয়েছে। এই মেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর দূর-দূরান্তের আত্মীয়-স্বজন বছরে একবার হলেও বেরাতে আসে পাশের গ্রাম গুলোতে মেলার বদৌলতে সাক্ষাৎ করে। এ মেলা থেকে অনেকেই সংগ্রহ করে তাদের এক বছরের গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিস, যেমন, মাটির হাড়ি পাতিল, কোদাল, কাস্তে, ছুরি, বটি, মসলা জাতীয় পণ্য কালিজিরা,বারো মসল্লা ইত্যাদি।
এখানে মেলার সময় মেয়েদের প্রসাধনী জিনিসের পাশাপাশি রয়েছে শিশু-কিশোরদের চিত্ত বিনোদনের জন্য নাগরদোলা হরেক রকম খেলনা। আত্মীয়ও বাড়ি বা নিজের বাড়িতে নিয়ে যায় হরেক রকম খাবার সামগ্রী যেমন হরেক রকম মিষ্টি, জিলাপি, বুন্দা হুরুম, বাতাসা, তরমুজ, ছোট বড় মাছ ইত্যাদি।

এদিকে উক্ত মেলা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠানের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পাশাপাশি মেলা ইজারাদার কতৃপক্ষের পক্ষ থেকে মেলা শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনের জন্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন পদক্ষেপ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং