1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০১:০১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
সোশ্যাল মিডিয়ায় অডিও রেকর্ড ফাঁস করার প্রতিবাদে সংবাদ সংম্মেলন জেলা শাখার মুখ্য সংগঠকের খানসামা ও চিরিরবন্দর উপজেলায় জনপ্রিয়তার সবার শীর্ষে সাবেক এমপি আখতারুজ্জামান মিয়া ক্রীড়াঙ্গন রাজনীতি মুক্ত হওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে ৩দিন ব্যাপি জাতীয় ফল মেলার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় স্বাক্ষর দেন , নইলে থানায় চলেন!  চায়ের দোকানে বসে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিলেন যুবদল সভাপতি! বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাপা দেবীগঞ্জ উপজেলা কমিটি গঠন পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা শিক্ষকদের সমন্বয়ে মতবিনিময় সভা পঞ্চগড়ে ২৩ বছর কারাভোগ করা মাজেদকে সাবলম্বী করতে গরু দিলেন জেলা প্রশাসন পাগলা শিয়ালের কামড়ে দুইজন গুরুতর আহত হাসপাতালে ভর্তি

রানীশংকৈলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একই পদে দুই শিক্ষককে নিয়োগের অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

আঃ আলিম ঠাকুরগাঁও , ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার কলিগাঁও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহরুল ইসলামের বিরুদ্ধে একই পদে দুইজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে প্রতারনার অভিযোগ উঠেছে।

এ বিষয়ে গত ১৪ আগষ্ট ২০২৩ইং তারিখে  সহকারী শিক্ষক মাহাবুব আলম ঠাকুরগাঁও বিজ্ঞ আদালতে মামলা করলে তার বিলের ফাইল পাটানোর আশ্বাস দিয়ে কৌশলে মামলাটি প্রত্যাহার করিয়ে নেন প্রধান শিক্ষক জহরুল ইসলাম।

শিক্ষক মাহাবুব আলম জানান, তৎকালীন ৩ নভেম্বর ২০০২ ইং সালে সমাজ বিজ্ঞান পদে কলিগাঁও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিধি অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগ পান মাহাবুব আলম। প্রায় তেইশ বছর ধরে বিল বেতন (এমপিও) না হওয়ায় স্বেচ্ছায় শ্রম দিয়ে শিক্ষকতা করে আসছিলেন তিনি।

কিন্তু হঠাৎ ২০২৩ সালে বিদ্যালয়টি এমপিও ভুক্ত হলে একই পদে মোটা অর্থের বিনিময়ে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকে নিয়োগ দেখিয়ে বিলের ফাইল পাঠিয়ে দেন প্রধান শিক্ষক জহরুল ইসলাম।

তেইশ বছর ধরে বিদ্যালয়টিতে স্বেচ্ছায় শ্রম দিয়ে শিক্ষকতা করার পরেও বিল বেতনের তালিকায় নিজের নাম প্রধান শিক্ষক না পাঠিয়ে অন্যের নাম পাঠানোয় হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন শিক্ষক মাহাবুব আলম।

সেই সাথে অভিযোগ রয়েছে, বিল বেতন পাঠানো শিক্ষক সিরাজুল ইসলামকে অবৈধ ভাবে তৎকালীন ৩ ডিসেম্বর ২০০২ইং তারিখে প্রথমবার, ১ এপ্রিল ২০০৩ ইং তারিখে দ্বিতীয়বার ও ২ নভেম্বর ২০০৪ইং তারিখে তৃতীয়বার নিয়োগ প্রদান করেছেন অভিযুক্ত এই প্রধান শিক্ষক।

সেই সাথে সিরাজুল ইসলামের নিয়োগের সময়ে গোপনে এক্সপার্ট প্রধান শিক্ষক ও ডিজি প্রতিনিধির সাক্ষর জাল করেছেন এই প্রধান শিক্ষক।

সরেজমিনে বিদ্যালয়টিতে গিয়ে দেখা গেছে, নির্ধারিত সময়ের আগেই দুপুর ১২টায় ছুটি দেয়া হয়েছে। বিদ্যালয়টিতে প্রায় ১৫ জন শিক্ষক কর্মচারী রয়েছেন। নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় বিধি অনুযায়ী শিক্ষক ৭ হতে ৮  জন থাকার কথা থাকলেও কিন্তু প্রধান শিক্ষক মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে অবৈধ ভাবে অতিরিক্ত ৩ শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন। সেই সাথে গত বছর কয়েকটি নবসৃষ্ট পদ নিয়োগে প্রায় অর্ধ কোটি qটাকা নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন তিনি।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহরুল ইসলাম বলেন, মাহাবুব ভাইয়ের সাথে আপোষ করে সিরাজুলে নাম বেতনের ফাইল পাঠানো হয়েছে। মাহাবুব পাঁচ লাখ দিয়েছিলেন ওনাকে দের লাখ টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে উনিও আমার স্কুল এ থাকবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং