1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
খানসামা ও চিরিরবন্দর উপজেলায় জনপ্রিয়তার সবার শীর্ষে সাবেক এমপি আখতারুজ্জামান মিয়া ক্রীড়াঙ্গন রাজনীতি মুক্ত হওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে ৩দিন ব্যাপি জাতীয় ফল মেলার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় স্বাক্ষর দেন , নইলে থানায় চলেন!  চায়ের দোকানে বসে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিলেন যুবদল সভাপতি! বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাপা দেবীগঞ্জ উপজেলা কমিটি গঠন পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা শিক্ষকদের সমন্বয়ে মতবিনিময় সভা পঞ্চগড়ে ২৩ বছর কারাভোগ করা মাজেদকে সাবলম্বী করতে গরু দিলেন জেলা প্রশাসন পাগলা শিয়ালের কামড়ে দুইজন গুরুতর আহত হাসপাতালে ভর্তি প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অনিরুদ্ধ কুমার রায়

হয় স্বাক্ষর দেন , নইলে থানায় চলেন!  চায়ের দোকানে বসে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিলেন যুবদল সভাপতি!

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি।।হয় স্বাক্ষর দেন, নইলে থানায় চলেন এমন হুমকি দিয়ে চায়ের দোকানে বসে জোরপুর্বক আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধার কাছ থেকে চেয়াম্যানের দায়িত্ব পত্রে স্বাক্ষর নিলেন জাতীয়তাবাদী ইউনিয়ন যুবদল আহবায়ক ইউপি সদস্য ফিরোজ খাঁন (তাপস)। এমন অভিযোগ করেন চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা। বৃহস্পতিবার দুুপরে আমতলী উপজেলা পরিষদ সড়কের সামনে শ্যামলের চায়ের দোকানে এ ঘটনা ঘটেছে।
জানাগেছে, আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসেবে জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা গত বছর ২১ আগস্ট দায়িত্ব পান। ওই সময় থেকে তিনি ভালোভাবেই দায়িত্ব পালন করে আসছেন। গত ১৬ জুন থেকে চেয়ারম্যান মিঠু মৃধাকে পরিষদে যেতে দেন না আমতলী সদর ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদল আহবায়ক ফিরোজ খাঁন (তাপস)। তিনি চেয়ারম্যানকে অফিস আসতে বারন করে দেন। অফিসে আসলে তাকে মারধর ও মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে পুলিশে দেয়ার হুমকি দেন তিনি (তাপস)। গত তিন দিন যাবৎ তিনি চেয়ারম্যান) যুবদল আহবায়ক ইউপি সদস্য তাপস খানের ভয়ে অফিসে যেতে পারছেন না এমন অভিযোগ চেয়ারম্যান মিঠুর। বৃহস্পতিবার দুপুরে চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু আমতলী উপজেলা পরিষদ সড়কের সামনে শ্যামলের চায়ের দোকানে বসা ছিলেন। ওই সময় যুবদল আহবায়ক ইউপি সদস্য তাপন খাঁন, আরো দুই ইউপি সদস্য মাসুদ ও জসিমসহ যুবদল নেতাকর্মী নিয়ে চেয়ারম্যানকে চায়ের দোকানে আটকে রাখেন। পরে তাকে চিঠিতে স্বাক্ষর দিতে বলেন। চেয়ারম্যান স্বাক্ষর দিতে রাজি হয়নি। পরে যুবদল আহবায়ক বলেন, হয় স্বাক্ষর দেন, নইলে থানায় চলেন। পরে যুবদল আহবায়ক তাপন খানের লেখা একটি পত্রে জোরপুর্বক চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর রেখে দেন। দায়িত্ব পত্রে স্বাক্ষর রেখে দেয়ার পরে তারা চেয়ারম্যানকে অনাত্র সরে যেতে নির্দেশ দেন। ওই চিঠিতে উল্লেখ আছে, চেয়ারম্যান অসুস্থতার কারনে ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ফিরোজ খাঁনকে (তাপস) ১৯ জুন থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা চায়ের দোকানে বসা ছিল। ওই সময় আমতলী সদর ইউনিয়ন যুবদল আহবায়ক তাপন খাঁন আরো কিছু লোক নিয়ে এসে চেয়ারম্যানকে একটি কাগজে স্বাক্ষর দিতে বলেন। চেয়ারম্যান স্বাক্ষর দিতে রাজি ছিল না।হয় স্বাক্ষর দেন , নইলে থানায় চলেন ।
চায়ের দোকানে বসে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিলেন যুবদল সভাপতি!
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি।
হয় স্বাক্ষর দেন, নইলে থানায় চলেন এমন হুমকি দিয়ে চায়ের দোকানে বসে জোরপুর্বক আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধার কাছ থেকে চেয়াম্যানের দায়িত্ব পত্রে স্বাক্ষর নিলেন জাতীয়তাবাদী ইউনিয়ন যুবদল আহবায়ক ইউপি সদস্য ফিরোজ খাঁন (তাপস)। এমন অভিযোগ করেন চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা। বৃহস্পতিবার দুুপরে আমতলী উপজেলা পরিষদ সড়কের সামনে শ্যামলের চায়ের দোকানে এ ঘটনা ঘটেছে।
জানাগেছে, আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসেবে জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা গত বছর ২১ আগস্ট দায়িত্ব পান। ওই সময় থেকে তিনি ভালোভাবেই দায়িত্ব পালন করে আসছেন। গত ১৬ জুন থেকে চেয়ারম্যান মিঠু মৃধাকে পরিষদে যেতে দেন না আমতলী সদর ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদল আহবায়ক ফিরোজ খাঁন (তাপস)। তিনি চেয়ারম্যানকে অফিস আসতে বারন করে দেন। অফিসে আসলে তাকে মারধর ও মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে পুলিশে দেয়ার হুমকি দেন তিনি (তাপস)। গত তিন দিন যাবৎ তিনি চেয়ারম্যান) যুবদল আহবায়ক ইউপি সদস্য তাপস খানের ভয়ে অফিসে যেতে পারছেন না এমন অভিযোগ চেয়ারম্যান মিঠুর। বৃহস্পতিবার দুপুরে চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু আমতলী উপজেলা পরিষদ সড়কের সামনে শ্যামলের চায়ের দোকানে বসা ছিলেন। ওই সময় যুবদল আহবায়ক ইউপি সদস্য তাপন খাঁন, আরো দুই ইউপি সদস্য মাসুদ ও জসিমসহ যুবদল নেতাকর্মী নিয়ে চেয়ারম্যানকে চায়ের দোকানে আটকে রাখেন। পরে তাকে চিঠিতে স্বাক্ষর দিতে বলেন। চেয়ারম্যান স্বাক্ষর দিতে রাজি হয়নি। পরে যুবদল আহবায়ক বলেন, হয় স্বাক্ষর দেন, নইলে থানায় চলেন। পরে যুবদল আহবায়ক তাপন খানের লেখা একটি পত্রে জোরপুর্বক চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর রেখে দেন। দায়িত্ব পত্রে স্বাক্ষর রেখে দেয়ার পরে তারা চেয়ারম্যানকে অনাত্র সরে যেতে নির্দেশ দেন। ওই চিঠিতে উল্লেখ আছে, চেয়ারম্যান অসুস্থতার কারনে ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ফিরোজ খাঁনকে (তাপস) ১৯ জুন থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা চায়ের দোকানে বসা ছিল। ওই সময় আমতলী সদর ইউনিয়ন যুবদল আহবায়ক তাপন খাঁন আরো কিছু লোক নিয়ে এসে চেয়ারম্যানকে একটি কাগজে স্বাক্ষর দিতে বলেন। চেয়ারম্যান স্বাক্ষর দিতে রাজি ছিল না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং