1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে ইউএনও’র নির্দেশে মন্দিরের জায়গায়  রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল পলাশবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে অনিয়মের তদন্ত অনুষ্ঠিত ছোট গল্প________ “সংসার ধর্ম সকলের জন্য নয়”// এস এম মনিরুজ্জামান আকাশ উন্নত, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতির বাগমারা গড়তে চায়,গনসংযোগে ডাঃ আব্দুল বারী নলছিটিতে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে আগুনে পোড়া ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে ডেউ টিন,চাল,শুকনো খাবার ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে জেলা কৃষকদল উত্তর বঠিনায় শিক্ষার নামে প্রতারণা: ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি-অনিয়মে নাকাল বিদ্যালয়! সাবেক যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেনের অভিযোগ: রাজনীতিতে অবদানের পরও বঞ্চনার শিকার! বাংলাদেশ প্রেসক্লাব পলাশবাড়ি উপজেলা শাখা কার্যালয়ের উদ্বোধন ও দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন নলছিটিতে জনতার হাতে ডাকাত সদস্য আটক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যুদ্ধে সতন্ত্র প্রার্থীর ছড়াছড়ি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৫৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক।।সারাদেশে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ছড়াছড়ি,নির্বাচনী যুদ্ধকে ধীরে ধীরে জমজমাট করে দিচ্ছে।এতে করে এই নির্বাচনে ব্যাতিক্রমি অনেক কিছু পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও আরও হবে।

প্রথমতঃ এবার কেন্দ্রই স্বতন্ত্র প্রার্থী হবার সুযোগ করে দিয়েছে। এর মানে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে কোন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে না।

তৃণমূলের সক্রিয় প্রার্থীরা নির্বাচনে এলে ভোটার উপস্থিতি ব্যাপক বাড়বে। ফলে, আওয়ামী লীগকে ভোটারহীন নির্বাচনের তকমা মাথায় নিতে হবেনা।

এতে, এই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয় নাই, বিএনপি-জামাত এবং বিদেশিরা এই অভিযোগ তুলতে পারবে না।

প্রচার প্রচারণায় প্রত্যন্ত অঞ্চলেও নির্বাচনী আমেজ তৈরী হবে। এমপিদের কাছে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের গুরুত্ব পুনঃ প্রতিষ্ঠ হবে।

যেসব এমপিরা,গত ১৫ বছরে প্রকৃত আওয়ামী লীগারদের অপমান অপদস্ত করেছেন, এবার তাদের উচিত শিক্ষাটা হবে।

তৃণমূলের কাছে নৌকার সত্যিকারের মাঝি কে, তা বুঝা যাবে। এতে কেন্দ্র ও তৃণমূলের চিন্তার দূরত্ব কমে যাবে। জরিপের মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে সঠিক তথ্য যাচ্ছে কিনা, তা প্রমানীত হবে।

তৃণমূল সক্রিয় থাকলে আগের মত বিএনপি- জামাত নির্বাচন প্রতিহত কিংবা সহিংসতা তৈরী করতে সাহস করবে না।

নির্বাচনের জন্য মাঠ না ঘাট, কোনটা বেশি জরুরি তা স্পষ্ট হয়ে যাবে।

নির্বাচনে না এসে যারা সহিংসতা করে, সেই জামাত বিএনপি বাদেও যে ভোট স্বতঃস্ফূর্ত ও সুষ্ঠু করা যায় তা প্রমাণিত হবে। যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার কাছে এখন একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

ভোটার বাড়লে বাড়লে এবং ভোট সুষ্ঠু হলে, সাধারণ জনগণ ও বিদেশিদের কাছে জামাত – বিএনপির গুরুত্ব কমে যাবে।

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ভয়ে এবার স্থানীয় প্রশাসন নির্বাচনে খুব সতর্ক থাকবে, কারসাজি করে কোনো প্রার্থীকে জিতিয়ে আনার প্রক্রিয়ায় তারা যুক্ত হবেনা, এতে নির্বাচনে প্রশাসনের দৌরাত্ব কমবে।

তবে,স্বতন্ত্ররা নির্বাচনে আসার ফলে তৃণমূলে কিছু বিশৃঙ্খলা তৈরী হবে,নির্বাচনের পর নির্বাচিতদের সাথে নিয়ে কেন্দ্রকে সেই সমস্যা দূর করতে হবে। কারণ এবারের নির্বাচন হচ্ছে অনেকটা মনোনীত মাঝিদের বিরুদ্ধে,নৌকার বিরুদ্ধে না। এখন পর্যন্ত দেখা, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সবাই ই দলের দুর্দিনের পরীক্ষিত যোদ্ধা, হাইব্রীড কিংবা ঘাটের বিশেষ খাতিরের লোক না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত