1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ১০:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
খানসামা ও চিরিরবন্দর উপজেলায় জনপ্রিয়তার সবার শীর্ষে সাবেক এমপি আখতারুজ্জামান মিয়া ক্রীড়াঙ্গন রাজনীতি মুক্ত হওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে ৩দিন ব্যাপি জাতীয় ফল মেলার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় স্বাক্ষর দেন , নইলে থানায় চলেন!  চায়ের দোকানে বসে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিলেন যুবদল সভাপতি! বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাপা দেবীগঞ্জ উপজেলা কমিটি গঠন পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা শিক্ষকদের সমন্বয়ে মতবিনিময় সভা পঞ্চগড়ে ২৩ বছর কারাভোগ করা মাজেদকে সাবলম্বী করতে গরু দিলেন জেলা প্রশাসন পাগলা শিয়ালের কামড়ে দুইজন গুরুতর আহত হাসপাতালে ভর্তি প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অনিরুদ্ধ কুমার রায়

বাগমারায় নৌকা থেকে মুখ ফিরিয়ে কাঁচি প্রতীকে জনতার ঢল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

বাগমারা প্রতিনিধি।। রাজশাহীর বাগমারায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে এসেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাঁচি প্রতীকের প্রার্থী ইঞ্জনিয়ার এনামুল হক এমপি।বাগমারাবাসীর জন্য নিরলস পরিশ্রম আর রক্তাক্ত জনপদকে শান্তির জনপদে পরিণত করার রুপকার হিসেবে পরিচিত পাওয়ায় সবার মুখে মুখে উঠেছে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপির নাম। ১৫ বছর ধরে উপজেলাবাসীর উন্নয়নে কাজ করে যাওয়া এনামুল হক এমপি এবার কাঁচি প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। দলীয় প্রতীক না পেলেও এতোটুকুও কমেনি তার জনপ্রিয়তা।বাগমারার সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলার নামই ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নৌকা প্রতীক দেয়া হয়েছে তাহেরপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আবুল কালাম আজাদকে।মানোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই শান্তি ও উন্নয়নের উপজেলাকে অশান্ত আর রক্তাক্ত করতে হামলা, ভাংচুর আর সংঘর্ষ সৃষ্টি করছেন নৌকার প্রার্থী সহ তার অনুসারীরা।এরই মধ্যে নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনা ঘটিয়েছেন নৌকার পক্ষের লোকজন। বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে কাঁচি প্রতীকের সমর্থকদের আহত করেছে।

বিজ্ঞাপন

সেই সাথে স্বতন্ত্র প্রার্থীর গাড়ি বহরে হামলার মতো ঘটনাও ঘটিয়েছে তারা। যা সাধারণ ভোটারদের মনে আতংকের সৃষ্টি হয়েছে। শান্তির বাগমারায় তারা আর কোন সন্ত্রাসীর হাতে দিতে চাননা।শান্তি আর উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে ভোটারদের কাছে আবারও পছন্দের প্রতীক হয়ে উঠেছে কাঁচি। সাধারণ মানুষের উপর নৌকার অনুসারীদের হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সবাই মুখ ফিরিয়ে কাঁচি প্রতীকে জনতার ঢল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কাঁচি প্রতীকের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক ২০০৮ সালে মহান জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে প্রথম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই উপজেলার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করেছেন। রক্তাক্ত বাগমারাকে করেছেন শান্তি আর উন্নয়নের জনপদ। বাগমারাবাসীর সুখে-দুখে পাশে থেকেছেন সর্বদায়।ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের এমন কর্মকান্ডে ২০১৪ সালে বিনা প্রতিদ্ব›দ্বীতায় দ্বিতীয় বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় বার নির্বাচিত হওয়ার পর আবারও শুরু হয় নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ।সেই সাথে আত্মকর্মসংস্থান, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, তথ্য প্রযুক্তি এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেটা নিয়ে কাজ করেননি তিনি। অবহেলিত জনগোষ্ঠীর সেবায় ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি একজন নিবেদিত প্রাণ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃতীয় বারের মতো একই আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাগমারা হয়ে উঠে আধুনিক, উন্নত আর শান্তির উপজেলায়।বাগমারার প্রতিটি এলাকার সাথে উপজেলা সদরের যোগাযোগ ব্যবস্থার সেতুবন্ধন তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যন্ত গ্রামের আঁকা বাকা মেঠো পথও পাকাকরণ করা হচ্ছে সমান তালে।বাগমারাবাসীর জন্য এমন ব্যক্তি আর আগে আসেনি।বাগমারায় সকল ধর্মের লোকজন শান্তিপূর্ণ ভাবে তাদের ধর্মীয় সকল অনুষ্ঠানাদী পালন করতে পারে। নেই কোন রাজনৈতিক সহিংসতা। দিবা-রাত্রী লোকজন রাস্তায় চলাচল করলেও কোন সমস্যায় পড়তে হয় না। বাগমারাবাসীর স্বার্থে এবং উন্নয়নে সব ব্যতিক্রমী কার্যক্রম করেছেন তিনি।এবারের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটাল থেকে “স্মার্ট বাংলাদেশ” গড়ার কাজ করছে। সেই স্বপ্ন অন্তরে ধারণ করে বাগমারাকে “স্মার্ট বাগমারা” বিনির্মাণ করবেন ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি। স্মার্ট বাগমারা গড়তে নতুন ভোটার সহ সহলের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেন।এ ব্যাপারে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি বলেন, আমি চেয়েছি অন্ধকার আর জেএমবি ও বাংলা ভাইয়ের ইতিহাস মুছে বাগমারাকে আধুনিক এবং শান্তির জনপদে পরিণত করতে।আসন্ন নির্বাচনে কাঁচি প্রতীকে জয়লাভের মধ্যে দিয়ে আধুনিক বাগমারাকে “স্মার্ট বাগমারা” হিসেবে গড়তে চাই। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে উন্নয়নের পাশাপাশি জনকল্যাণে কাজ করে গেছি। আমি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডকে সমর্থন করি নাই। সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শান্তির জনপদে পরিণত করেছি। তবে নৌকার প্রার্থী সহ তার অনুসারীরা কাঁচি প্রতীকের প্রচার-প্রচারণায় বাধা সৃষ্টি করছে। সেই সাথে হামলা, নির্বাচনী অফিস ভাংচুর, পোস্টার ছেড়া সহ ভয়ভীতি প্রদর্শন অব্যাহত রেখেছে। নৌকার প্রার্থী ও তার অনুসারীরা প্রচার-প্রচারণা রেখে সংঘর্ষে জোর দিয়েছে।কাঁচি প্রতীকের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে কোন অপশক্তি কাঁচির বিজয় ঠেকাতে পারবে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং