———রিতু নুর———– আচ্ছা কার অপেক্ষায় তুমি? চাঁদ গেছে ডুবে, নিয়ন বাতি গেছে নিভে। নাইটগার্ডের হুইসেল, গেছে থেমে। তবু কার জন্য আছো এত রাত জেগে? ঐ-যে দূরে শিয়ালের
———-মহীবুল আজিজ———- একই বক্ষে দুই দিকে দুই ভাই, মায়ের ফুরসত নাই। চুলায় উৎরায় ডাল, চোখে লাকড়ির ধোঁয়া, উনুনে লাফিয়ে পড়ে সদ্যখোলা রসুনের কোয়া। ইলিশের আঁশ পাশে, বটিটাও পড়ে আছে। তাকিয়ে
——-শাহ সাবরিনা মোয়াজ্জেম ——- এক/ দু-হাত সপ্ত আকাশে উত্তোলন করে মোনাজাত শেষ করেই তৃতীয় হাতের কারসাজি হলো —অজুহাত! এই তৃতীয় হাতের কারসাজি অদ্ভুত! কাহিনী অনেক লম্বা—! আপাতত সেই বৃত্তান্ত বাদ!
————– রিতু নুর ————– অনলাইনে মানুষকে দেখলে মনে হয় কত না জানি সুখী, মেসেঞ্জারে গেলে বুঝা যায় তাঁরাই আবার দুঃখী। কেউ বলে আমার ঘরে বউ অসুস্থ, কেউ বলে নাই, কেউ
গাঁও গেরামের লোক -মোঃ আবু তাহের বাবু,আমি গাঁও গেরামের লোক, আমার আছে দু:ক্ষের রতন, হরহামেশা করছি যতন, আছে রাশি শোকের গাঁথা, রুগ্ন দেহ, রুগ্ন মাথা, আমার পানে সদায় থাকে
একদিন ভ্রুণের গর্বে আমার মেয়েবেলা হাসতো! বিভ্রমে কেটে যেতো মেয়েবেলার দুরন্তপনা। ঘুঙুরের বোল আর মেয়ে বেলার প্রসব ব্যথা একাকার হতো! নারীত্ব পাইনি তখন! কাঁচাবয়স আর কাঁচামিপনায় দেখতে দেখতে হাসপাতালের করিডোরে
আতঙ্কিত রাসেল – মেরিনী কাওসার শেখ রাসেল ছোট্ট সোনা, সব কিছুতে তার দুরন্তপনা। হঠাৎ এক বিভিষিকাময় ভোররাতে, ঘুম ভাঙলো বুলেটের আওয়াজে। বাসায় পড়ল হানা, ছোট্ট রাসেল নিস্পাপ সে, কিছুই তো
আজও খুঁজে ফিরি তোমায় কলেজ স্ট্রিট বই পাড়ায়, শ্যাতলা ছোপানো দেয়ালগুলোতে, কফি হাউজের সিঁড়ির কোণেতে চোখে হাসি নিয়ে গম্ভীর সেই এলোমেলো-আগোছালো তোমায়! ফুটপাতে রাখা পুরনো বইয়ের সারি, ধুলো মাখা স্মৃতি
গনগনে চুলায় কালি মাখা হাঁড়িতে ফুটতে থাকা চালের রূপান্তরের আশাও মাঝে মাঝে ক্ষীণ হয়ে আসে! সন্দেহ জাগে হয়তোবা- এ চাল আর কখনো ভাত হয়েই উঠবেনা, খিদে মেটাবেনা কোনো পেটের! গরাদভাঙ্গা
[দু’য়ে দু’য়ে চার আর জীবনের নাম নয়, ভদ্রমহোদয়গণ, আসলে তা মৃত্যুর সূচনালগ্ন। -ফিওদর দস্তয়ভস্কি] আর ভুল করবো না, আগুনকে আগুন বলবো না। বলবো, তুলোর মত শাদা বরফ, হয়তো জ্বলে